সারা পৃথিবির মানুষ এখন করোনাভাইরাস (COVID-19) এর ভয়ে জীবন যাপন করছে | লকডাউন এর মধ্যে থেকে ও মানুষ করোনা (CORONAVIRUS ) থেকে রেহাই পাচ্ছে না প্রতিদিন সারা বিশ্বে হাজার হাজার মানুষ করোনাভাইরাস এ আক্রান্ত হচ্ছেন| কিভাবে এই করোনা ভাইরাস সংক্রমিত হচ্ছে সে সম্পর্কে মানুষ এখনো সঠিকভাবে অবগত নয় | বিশেষজ্ঞরা বলেছেন যে স্বাস্থ্য বিধি মেনে চললে এবং সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে চলাফেরা করলে করোনা আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কম থাকে।
সংক্রমণ যেভাবে ভ্রমণ করে:
যখন আমরা কাশি দেই| কথা বলি, শ্বাস ফেলি তখন মুখ, নাক থেকে বিভিন্ন আকারের ছোট ছোট কণা বের হয়। সংক্রমণটি সেই অণুর ঘাড়ে বসে। কোনও ভাইরাস শরীরে প্রবেশ করলেই সংক্রমণ হয় না। দূষিত হওয়ার সময়, নির্দিষ্ট সংক্রমণ শরীরে প্রবেশ করবে। সেই সময়ে ভাইরাস শ্বাসনালীতে প্রবেশ করে। এটি ACE-2 সমর্থকের মাধ্যমে কোষে প্রবেশ করে। এরপরে প্রজনন করে।
এই থেকে স্পষ্টতই বায়ু এবং কণা মুখ , নাক থেকে বেরিয়ে আসে যখন আপনি কথা বলবেন এবং কাশি দেবেন, এই কণাগুলিতে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ থাকতে পারে। এই করোনা ভাইরাস চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। নাক এবং মুখ থেকে নিঃসৃত কণা অপ্রতিরোধ্য হয়। তাই প্রায়শই এটি মাটিতে পড়ে যায়। এটি যেমন হউক না কেন, যদি দুটি ব্যক্তির মধ্যে বিচ্ছেদ কম হয়, তবে এটি মাটিতে পড়ে না। বদ্ধ জায়গায় দূষণের আশঙ্কা অনেক বেশি। যেখানে বাতাস চলাচল ভালো এমন জায়গায় করোনা আক্রান্ত ঝুঁকি কম থাকে। ব্যায়াম কেন্দ্র, পার্লার, থিয়েটার, বার এবং বিভিন্ন অনুষ্ঠানে করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি বেশি।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন প্রথম দিকের শুরু থেকেই মাস্ক ব্যবহার শিখিয়েছে। তাঁর মতে, কেবল মাস্ক (MASK) ব্যবহার করে করোনা সংক্রমণ রোগ বনায়ন করা অনুধাবনযোগ্য। এবার, কয়েকজন গবেষক বলেছেন যে, করোনা বায়ুতে ছড়িয়ে পড়ে। স্পষ্টতই, এর পরে মাস্ক ব্যবহার করা ক্রমবর্ধমান সমালোচনামূলক।
প্রত্যেকে মাস্ক ব্যবহার করছে। প্রতিটি ব্যক্তি এন -95 মাস্ক ব্যবহার করতে পারে না। অনেকে কাস্টম তৈরি মাস্ক পরেন। অনেকে আবার মুখে রুমাল বাধে মাস্ক এর কাজ সারেন কিন্তু তাতে কাশি নিঃসৃত কণা খুব একটা আটকায় না। অনেক দূর পর্যন্ত ছিটকে যায়। যদি হাতের কারুকাজ করা কভারে টেক্সচারের অনেক স্তর থাকে, তবে এটি কার্যকরভাবে সংক্রমণকে আটকায়। তা যেমন হয় তা হউক, এই জাতীয় মাস্ক নিয়মিত সেলাই জোনে খোলা থাকে। একটু উঁচু হয়ে থাকা মাস্কও জীবাণু আটকাতে কার্যকরী। করোনাভাইরাস দূষণের জন্য বাড়িতে 25 থেকে 31 ডিগ্রি তাপমাত্রা করোনা সংক্রমণে সবচেয়ে ন্যূনতম। ঘরে বায়ুচলাচল পরিমাপ 60-70% হওয়া উচিত। আর্দ্রতা এবং তাপমাত্রার সাথে করোনাভাইরাস রোগের বিস্তার রয়েছে নির্দিষ্ট তাপমাত্রা বজায় রেখে চললে দূষণের প্রতিকূলতা হ্রাস পাবে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে:
করোনাভাইরাস রুখতে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে যা শরীরে আন্টি অক্সিডেন্ট ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে পারে| অনেক ধরনের পুষ্টিকর খাবার রয়েছে যেমন: আঙ্গুর, লেবু, আম, পেঁপে, কমলা, আপেল খাওয়া উচিত। বেশি নিরাময়কৃত জৈবিক পণ্য খান, নিরাময়যোগ্য প্রাকৃতিক পণ্যগুলিতে আরও বেশি পুষ্টিকর সি থাকে যা এন্টিওক্সিডেন্ট বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ কাজ গ্রহণ করে। রসুনের অ্যালিসিন অতিরিক্ত প্রবণতা বিস্তারে সহায়তা করে। ব্রোকলিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি A, C এবং K যা অনেক রোগ থেকে রক্ষা করে। করোনাভাইরাস থেকে সুরুক্ষা পেতে আদার চা খেতে পারেন এবংএছাড়া আদা ক্যান্সার প্রতিরোধ এজেন্ট প্রভাব রয়েছে। হলুদ ও কার্যকর হিসেব সহায়তা করে । হলুদের অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেটরি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে যথেষ্ট কার্যকর । গ্রিন টি কোষের শক্তিবৃদ্ধিতে সমৃদ্ধ । এমন বিভিন্ন পুষ্টি রয়েছে যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়ক
গরম জলে স্নান করলেও করোনা থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে না| কিন্তু নিয়মমত হাত সাবান দিয়ে বারবার ধুয়ে ফেলাটা অত্যন্ত জরুরি। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন পুষ্টিকর খাবার খান করোনা সংক্রমণ থেকে দূরে থাকুন|
CORONAVIRUS,COVID-19, LIFESTYLE, MASK,PANDEMIC, NEWS
coronavirus
coronavirus worldometer
coronavirus cases by country
worldometer coronavirus
coronavirus tips worldometer
covid-19 deaths by country
worldometer deaths
thistimebd Bangladesh Live online newsportal, education, Lifestyle, Health, Photography, gif image etc.
Make your own name or company name website | contact: thistimebd24@gmail.com
Copyright © 2020-2024 News Portal in Bangladesh - THISTIMEBD.COM. ALL Rights Reserved.