শবে মেরাজের নামাজের নিয়ম ও নিয়ত-sobe borat er namaj niyom and niyot

শবে মেরাজের নামাজের  নিয়ম  ও নিয়ত


শবে মেরাজে  অলৌকিক ঘটনা সংঘটিত হয়েছিল বলেই এই রাতের মরতবা ও ফযিলত এত বেশি। এই রাতে নফল নামাজ পাঠ করা অত্যন্ত ফযিলতপূর্ণ ইবাদত। নিম্নে এই নামাজের কতিপয় তরীকা প্রদত্ত হল—


হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে যে, আঁ হযরত (সাঃ) ইরশাদ করেছেন—রজব মাস আগমন করলে তোমরা বেশি করে নফল ইবাদতে মনোযোগ দিয়ো। আর নবী পাক (সাঃ) নিচের দোয়াটি বেশি বেশি পাঠ করতেন—


উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা বারিক লানা ফী রজাবা অ শাবানা অ বাল্লিগ্বনা রামাদ্বান।


শবে মেরাজের নামাজের নিয়ম

এই রাতে দুই দুই রাকআতের নিয়তে বারো রাকআত নফল নামাজ এমনভাবে আদায় করবে যেন প্রত্যেক রাকআতে সূরা ফাতেহার পর সূরা ইখলাস তিনবার পাঠ করা হয় এবং প্রত্যেক দুই রাকআতের পর দুই শত বার দরূদ শরীফ পাঠ করে দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। এই নামাজের ফযিলত সম্পর্কে বলা হয়েছে যে, আমলকারী অশেষ পুণ্যের অধিকারী হৰে । ঈমান মজবুত হবে ও আল্লাহর রহমত তার উপর বর্ষিত হবে ।


অন্য এক বর্ণনায় পাওয়া যায় যে, শবে মেরাজের রাতে দুই দুই রাকাতের নিয়তে বারো রাকাত নফল নামাজ আদায় করবে। এর প্রত্যেক রাকআতে সরা ফাতেহার পর যে কোন সূরা মিলিয়ে পড়বে। নামাজ আদায় করার পর একশত বার কালেমায়ে তামজীদ, একশত বার দরূদ শরীফ এবং একশত বার তওবা ও ইস্তেগফার পাঠ করবে। তারপর সেজদায় যাবে এবং সেজদার হালতে আল্লাহর দরবারে যে কামনা এবং আরজি পেশ করবে, তা আল্লাহ পাক কবুল করবেন।



শবে মেরাজের নামাজের নিয়ত

নাওয়াইতু আন উছাল্লিয়া লিল্লাহি তায়ালা রাকাতাই ছালাতিল লাইলাতিল মিরাজে মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কাবাতিশ শারীফাতি আল্লাহু আকবার।



শবে মেরাজ 

রজব মাসের ২৭ তারিখের রাতকে শবে মেরাজ বলে । রাসূলের (স) মেরাজ  একটি অতি আশ্চর্য ও অলৌকিক ঘটনার রাত যাহা ছিল মানুষের জ্ঞানের বাহিরে। রজব মাসের ২৭ শে রাত হুজুরে আকরাম (সাঃ)-এর পবিত্র ওমর যখন পঞ্চাশ বৎসর তিন মাস পরিপূর্ণ হয়, তখন মক্কা নগরী হতে এই অলৌকিক ঘটনা সংঘটিত হয়েছিল । শবে মেরাজে আল্লাহর সাথে হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)-এর দীদার লাভ হয়। ইহা স্রষ্টা ও সৃষ্টির এক অদ্ভুত মিলনের দৃষ্টান্ত। মেরাজের সত্যতা অস্বীকার করে  মহা গোনাহগার হতে হবে।


মেরাজের রাত কি? 

হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এই মেরাজের রাত্রে বোরাক নামক বাহনে আরোহণ করে সর্বপ্রথম বায়তুল মোকাদ্দাস এবং পরে আরশে মোআল্লায় যান। তথায় খোদা তাআলার দীদার লাভে ধন্য হন। তিনি (সাঃ) এই ভ্রমণে বেহেশত-দোজখ দর্শন করেন এবং খোদা তাআলার সহিত দীর্ঘ সময় আলাপ-আলোচনা করে তৃপ্তি সাধন করে। এই সময়ই উম্মতে মুহাম্মদীর জন্য পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ও একমাস রোজার জন্য আদিষ্ট হন; তথায় দীর্ঘকাল অবস্থান করে বহু  কিছু দর্শন করার পর তিনি গৃহে ফিরে আসেন। 










-------

Tags: শবে মেরাজের নামাজের নিয়ম, শবে মেরাজের নামাজ, শবে মেরাজের নামাজের নিয়ত, শবে মেরাজের রোজা, শবে মেরাজের নামাজের নিয়ম, শবে মেরাজের আমল, শবে মেরাজের নামাজ কত রাকাত, শবে মেরাজের নামাজ পড়ার নিয়ম, শবে মেরাজ, শবে মেরাজের ফজিলত, শবে মেরাজ নামাজ পড়ার নিয়ম, শবে মেরাজের আমল ও ফজিলত, মেরাজের নামাজ, শবে মেরাজের নামাজ পড়ার সঠিক নিয়ম, শবে মেরাজ কত তারিখে, শবে মেরাজের কাহিনী, শবে মেরাজের ওয়াজ, শবে মেরাজ নামাজ কত রাকাত, শবে মেরাজের রোজা কয়টি, মেরাজের নামাজের নিয়ম, শবে মেরাজ নামাজ, 

Shabe Meraj Prayer Rules,  Shabe Meraj Prayers,  Shabe Meraj Prayer Intentions,  Shabe Meraj Fast,  Shabe Meraj Prayer Rules,  Shabe Meraj Amal,  Shabe Meraj Prayers,  How Many Rakats of Shabe Meraj Prayers,  Shabe Meraj Prayers Rules,  Amal and Fazilat of Shabe Meraj,  Meraj Prayers,  Proper Rules of Shabe Meraj Prayers,  Shabe Meraj What Date,  Shabe Meraj Story,  Shabe Meraj Waz,  Shabe Meraj Prayers How Many Rakats,  Shabe Meraj Prayers How Many Meraj Prayers, 

sobe meraj namaz porar niyom, sobe meraj namaz niyom, sobe meraj namajer niyot, sobe meraj namaz prectikal niyom, shab e meraj, sobe meraj namaz, dui rakat sobe meraj namaz, shabe meraj namaz porar niyom, sobe merajer namaj, shabe meraj namaz porar prectikal niyom, sobe meraj namaz niyot, shab e meraj er kahini, shab e meraj namaz, sobe meraj namaz porar prectikal niyom, sobe borat er namaj niyom, meraj, namajer niyot, shab e meraj bangla, sobe borat er namaj er niyom