সূরা আল হাশর বাংলা অনুবাদ উচ্চারণ - surah hashr bangla anubad uccharon

সূরা আল হাশর বাংলা অনুবাদ উচ্চারণ - surah hashr bangla anubad uccharon

সূরা আল-হাশর

শ্রেণী:মাদানী সূরা

অর্থ:সমাবেশ

সূরার ক্রম:৫৯

আয়াতের সংখ্যা:২৪


বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম


1    ছাব্বাহা লিল্লা-হি মা-ফিছ ছামা-ওয়া-তি ওয়ামা-ফিল আরদি ওয়া হুয়াওয়াল ‘আঝীঝুল হাকীম।

নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলে যা কিছু আছে, সবই আল্লাহর পবিত্রতা বর্ণনা করে। তিনি পরাক্রমশালী মহাজ্ঞানী।


2    হুয়াল্লাযীআখরাজাল্লাযীনা কাফারূ মিন আহলিল কিতা-বি মিন দিয়া-রিহিম লিআওওয়ালিল হাশরি মা-জানানতম আইঁ ইয়াখরুজুওয়া জান্নুআন্নাহুম মানি‘আতুহুম হুসূনুহুম মিনাল্লা-হি ফাআতা-হুমুল্লা-হু মিন হাইছুলাম ইয়াহতাছিবূ ওয়া কাযাফা ফী কুলূবিহিমুররু‘বা ইউখরিবূনা বুয়ূতাহুম বিআইদীহিম ওয়া আইদিল মু’মিনীনা ফা‘তাবিরূ ইয়াউলিল আবসা-র।

তিনিই কিতাবধারীদের মধ্যে যারা কাফের, তাদেরকে প্রথমবার একত্রিত করে তাদের বাড়ী-ঘর থেকে বহিস্কার করেছেন। তোমরা ধারণাও করতে পারনি যে, তারা বের হবে এবং তারা মনে করেছিল যে, তাদের দূর্গগুলো তাদেরকে আল্লাহর কবল থেকে রক্ষা করবে। অতঃপর আল্লাহর শাস্তি তাদের উপর এমনদিক থেকে আসল, যার কল্পনাও তারা করেনি। আল্লাহ তাদের অন্তরে ত্রাস সঞ্চার করে দিলেন। তারা তাদের বাড়ী-ঘর নিজেদের হাতে এবং মুসলমানদের হাতে ধ্বংস করছিল। অতএব, হে চক্ষুষ্মান ব্যক্তিগণ, তোমরা শিক্ষা গ্রহণ কর।


3  ওয়া লাওলাআন কাতাবাল্লা-হু ‘আলাইহিমুল জালাআলাআযযাবাহুম ফিদ্দুনইয়া- ওয়া লাহুম আ-খিরাতি আযা-বুন্না-র।

আল্লাহ যদি তাদের জন্যে নির্বাসন অবধারিত না করতেন, তবে তাদেরকে দুনিয়াতে শাস্তি দিতেন। আর পরকালে তাদের জন্যে রয়েছে জাহান্নামের আযাব।


4  যা-লিকা বিআন্নাহুম শাক্কুল্লা-হা ওয়া রাছূলাহু ওয়ামাই ইউশাক্কিল্লা-হা ফাইন্নাল্লাহা শাদীনুল ‘ইকা-ব।

এটা এ কারণে যে, তারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের বিরুদ্ধাচরণ করেছে। যে আল্লাহর বিরুদ্ধাচরণ করে, তার জানা উচিত যে, আল্লাহ কঠোর শাস্তিদাতা।


5  মা-কাতা‘তুম মিল লিনাতিন আও তারাকতুমূহা- কাইমাতান ‘আলা উসূলিহাফাবিইযনিল্লা-হি ওয়া লিইউখঝিয়াল ফা-ছিকীন।

তোমরা যে কিছু কিছু খর্জুর বৃক্ষ কেটে দিয়েছ এবং কতক না কেটে ছেড়ে দিয়েছ, তা তো আল্লাহরই আদেশ এবং যাতে তিনি অবাধ্যদেরকে লাঞ্ছিত করেন।


6  ওয়ামাআআল্লা-হু ‘আলা-রাছূলিহী মিনহুম ফামাআওজাফ তুম আলাইহি মিন খাইলিওঁ ওয়ালা-রিকা-বিওঁ ওয়ালা-কিন্নাল্লা-হা ইউছালিলতুরুছুলাহু আলা-মাইঁ ইয়াশাউ ওয়াল্লাহু ‘আলা-কুল্লি শাইয়িন কাদীর।

আল্লাহ বনু-বনুযায়রের কাছ থেকে তাঁর রসূলকে যে ধন-সম্পদ দিয়েছেন, তজ্জন্যে তোমরা ঘোড়ায় কিংবা উটে চড়ে যুদ্ধ করনি, কিন্তু আল্লাহ যার উপর ইচ্ছা, তাঁর রসূলগণকে প্রাধান্য দান করেন। আল্লাহ সবকিছুর উপর সর্বশক্তিমান।


7  মাআফাআল্লা-হু ‘আলা-রাছূলিহী মিন আহলিল কুরা-ফালিল্লা-হি ওয়া লিররাছূলি ওয়া লিযিল কুরবা-ওয়াল ইয়াতা-মা-ওয়াল মাছা-কীনি ওয়াবনিছছাবীলি কাইলা -ইয়াকূনা দূ লাতাম বাইনাল আগনিইয়াই মিনকুম ওয়ামাআ-তা-কুমুররাছূলুফাখুযূহু ওয়ামা-নাহা-কুম ‘আনহু ফানতাহূ ওয়াত্তাকুল্লা-হা শাদীদুল ইকা-ব।

আল্লাহ জনপদবাসীদের কাছ থেকে তাঁর রসূলকে যা দিয়েছেন, তা আল্লাহর, রসূলের, তাঁর আত্নীয়-স্বজনের, ইয়াতীমদের, অভাবগ্রস্তদের এবং মুসাফিরদের জন্যে, যাতে ধনৈশ্বর্য্য কেবল তোমাদের বিত্তশালীদের মধ্যেই পুঞ্জীভূত না হয়। রসূল তোমাদেরকে যা দেন, তা গ্রহণ কর এবং যা নিষেধ করেন, তা থেকে বিরত থাক এবং আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ কঠোর শাস্তিদাতা।


8  লিল ফুকারাইল মুহা-জিরীনাল্লাযীনা উখরিজূমিন দিয়া-রিহিম ওয়া আমওয়া-লিহিম ইয়াবতাগূনা ফাদলাম মিনাল্লা-হি ওয়া রিদওয়া-নাওঁ ওয়া ইয়ানসুরূনাল্লা-হা ওয়া রাছূলাহূ উলাইকা হুমুসসা-দিকূন।

এই ধন-সম্পদ দেশত্যাগী নিঃস্বদের জন্যে, যারা আল্লাহর অনুগ্রহ ও সন্তুষ্টিলাভের অন্বেষণে এবং আল্লাহ তাঁর রসূলের সাহায্যার্থে নিজেদের বাস্তুভিটা ও ধন-সম্পদ থেকে বহিস্কৃত হয়েছে। তারাই সত্যবাদী।


9  ওয়াল্লাযীনা তাবাওওয়াউদ্দা-রা ওয়াল ঈমা-না মিন কাবলিহিম ইউহিববূনা মান হা-জারা ইলাইহিম ওয়ালা-ইয়াজিদূ না ফী সুদূ রিহিম হা-জাতাম মিম্মাউতূওয়া ইউ’ছিরূনা ‘আলা আনফুছিহিম ওয়ালাও কা-না বিহিম খাসা-সাতুও ওয়া মাইঁ ইঊকা শুহহা নাফছিহী ফাউলাইকা হুমুল মুফলিহূন।

যারা মুহাজিরদের আগমনের পূর্বে মদীনায় বসবাস করেছিল এবং বিশ্বাস স্থাপন করেছিল, তারা মুহাজিরদের ভালবাসে, মুহাজিরদেরকে যা দেয়া হয়েছে, তজ্জন্যে তারা অন্তরে ঈর্ষাপোষণ করে না এবং নিজেরা অভাবগ্রস্ত হলেও তাদেরকে অগ্রাধিকার দান করে। যারা মনের কার্পণ্য থেকে মুক্ত, তারাই সফলকাম।


10  ওয়াল্লাযীনা জাঊ মিম বা‘দিহিম ইয়াকূ লূনা রাব্বানাগফিরলানা-ওয়া লিইখওয়া-নিনাল্লাযীনা ছাবকূনা-বিল ঈমা-নি 

ওয়ালা-তাজ‘আল ফী কুলূবিনা-গিল্লাল লিল্লাযীনা আ-মানূ রাব্বানাইন্নাকা রাঊফুর রাহ ীম।

আর এই সম্পদ তাদের জন্যে, যারা তাদের পরে আগমন করেছে। তারা বলেঃ হে আমাদের পালনকর্তা, আমাদেরকে এবং ঈমানে আগ্রহী আমাদের ভ্রাতাগণকে ক্ষমা কর এবং ঈমানদারদের বিরুদ্ধে আমাদের অন্তরে কোন বিদ্বেষ রেখো না। হে আমাদের পালনকর্তা, আপনি দয়ালু, পরম করুণাময়।


11  আলাম তারা ইলাল্লাযীনা না-ফাকূইয়াকূলূনা লিইখওয়া-নিহিমুল্লাযীনা কাফারূ মিন আহলিল কিতা-বি লাইন উখরিজতুম লানাখরুজান্না মা‘আকুম ওয়ালা-নুতী‘উ ফীকুম আহাদান আবাদওঁ ওয়া ইন কুতিলতুম লানানসুরান্নাকুম ওয়াল্লা-হু ইয়াশহাদুইন্নাহুম লাকা-যিবুন।

আপনি কি মুনাফিকদেরকে দেখেন নি? তারা তাদের কিতাবধারী কাফের ভাইদেরকে বলেঃ তোমরা যদি বহিস্কৃত হও, তবে আমরা অবশ্যই তোমাদের সাথে দেশ থেকে বের হয়ে যাব এবং তোমাদের ব্যাপারে আমরা কখনও কারও কথা মানব না। আর যদি তোমরা আক্রান্ত হও, তবে আমরা অবশ্যই তোমাদেরকে সাহায্য করব। আল্লাহ তা’আলা সাক্ষ্য দেন যে, ওরা নিশ্চয়ই মিথ্যাবাদী।


12  লাইন উখরিজূলা ইয়াখরুজূনা মা‘আহুম ওয়া লাইন কূতিলূলা-ইয়ানসুরূনাহুম ওয়ালাইন নাসারূহুম লাইঊওয়াল্লুন্নাল আদবা-রা ছু ম্মা লা-ইউনসারূন।

যদি তারা বহিস্কৃত হয়, তবে মুনাফিকরা তাদের সাথে দেশত্যাগ করবে না আর যদি তারা আক্রান্ত হয়, তবে তারা তাদেরকে সাহায্য করবে না। যদি তাদেরকে সাহায্য করে, তবে অবশ্যই পৃষ্ঠপ্রদর্শন করে পলায়ন করবে। এরপর কাফেররা কোন সাহায্য পাবে না।


13  লাআনতুম আশাদ্দুরাহবাতান ফী সুদূ রিহিম মিনাল্লা-হি যা-লিকা বিআন্নাহুম কাওমুল লাইয়াফকাহুন।

নিশ্চয় তোমরা তাদের অন্তরে আল্লাহ তা’আলা অপেক্ষা অধিকতর ভয়াবহ। এটা এ কারণে যে, তারা এক নির্বোধ সম্প্রদায়।


14  লা-ইউকা-তিলূনাকুম জামী‘আন ইল্লা ফী কুরামমুহাসসনাতিন আও মিওঁ ওয়ারাই জুদুরিন বা’ছুহুম বাইনাহুম শাদীদুন তাহছাবুহুম জামি‘আওঁ ওয়া কুলূবুহুম শাত্তা- যালিকা বিআন্নাহুম কাওমুল লা-ইয়া‘কিলূন।

তারা সংঘবদ্ধভাবেও তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে পারবে না। তারা যুদ্ধ করবে কেবল সুরক্ষিত জনপদে অথবা দুর্গ প্রাচীরের আড়াল থেকে। তাদের পারস্পরিক যুদ্ধই প্রচন্ড হয়ে থাকে। আপনি তাদেরকে ঐক্যবদ্ধ মনে করবেন; কিন্তু তাদের অন্তর শতধাবিচ্ছিন্ন। এটা এ কারণে যে, তারা এক কান্ডজ্ঞানহীণ সম্প্রদায়।


15  কামাছালিল্লাযীনা মিন কাবলিহিম কারীবান যা-কূওয়া বা-লা আমরিহিম ওয়া লাহুম ‘আযা-বুন আলীম।

তারা সেই লোকদের মত, যারা তাদের নিকট অতীতে নিজেদের কর্মের শাস্তিভোগ করেছে। তাদের জন্যে রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি।


16  কামাছালিশশাইতা-নি ইযকা-লা লিল ইনছা-নিকফুর ফালাম্মা-কাফারা কালা ইন্নী বারীউম মিনকা ইন্নীআখা-ফুল্লা-হা রাব্বাল ‘আ-লামীন।

তারা শয়তানের মত, যে মানুষকে কাফের হতে বলে। অতঃপর যখন সে কাফের হয়, তখন শয়তান বলেঃ তোমার সাথে আমার কোন সম্পর্ক নেই। আমি বিশ্বপালনকর্তা আল্লাহ তা’আলাকে ভয় করি।


17  ফাকা-না ‘আ-কিবাতাহুমাআন্নাহুমা-ফিন্না-রি খা-লিদাইনি ফীহা- ওয়া যা-লিকা জাঝাউজ্জা-লিমীন।

অতঃপর উভয়ের পরিণতি হবে এই যে, তারা জাহান্নামে যাবে এবং চিরকাল তথায় বসবাস করবে। এটাই জালেমদের শাস্তি।


18  ইয়াআইয়ুহাল্লাযীনা আ-মানুত্তাকুল্লা-হা ওয়ালতানজুর নাফছুম মা-কাদ্দামাত লিগাদিও ওয়াত্তাকুল্লা-হা ইন্নাল্লা-হা খাবীরুম বিমা-তা‘মালূন।

মুমিনগণ, তোমরা আল্লাহ তা’আলাকে ভয় কর। প্রত্যেক ব্যক্তির উচিত, আগামী কালের জন্যে সে কি প্রেরণ করে, তা চিন্তা করা। আল্লাহ তা’আলাকে ভয় করতে থাক। তোমরা যা কর, আল্লাহ তা’আলা সে সম্পর্কে খবর রাখেন।


19   ওয়ালা-তাকূনূকাল্লাযীনা নাছুল্লা-হা ফাআনছা-হুম আনফুছাহুম উলাইকা হুমুল ফাছিকূন।

তোমরা তাদের মত হয়ো না, যারা আল্লাহ তা’আলাকে ভুলে গেছে। ফলে আল্লাহ তা’আলা তাদেরকে আত্ন বিস্মৃত করে দিয়েছেন। তারাই অবাধ্য।


20  লা-ইয়াছতাবীআসহা-বুন্না-রি ওয়া আসহা-বুল জান্নাতি আসহা-বুল জান্নাতি হুমুল ফাইঝুন।

জাহান্নামের অধিবাসী এবং জান্নাতের অধিবাসী সমান হতে পারে না। যারা জান্নাতের অধিবাসী, তারাই সফলকাম।


21  লাও আনঝালনা-হা-যাল কুরআ-না ‘আলা-জাবালিল লারাআইতাহু খা-শি‘আম মুতাসাদ্দি‘ আম মিন খাশয়াতিল্লা-হি ওয়া তিলকাল আমছা-লুনাদরিবুহা-লিন্নাছি লা‘আল্লাহম ইয়াতাফাক্কারূন।

যদি আমি এই কোরআন পাহাড়ের উপর অবতীর্ণ করতাম, তবে তুমি দেখতে যে, পাহাড় বিনীত হয়ে আল্লাহ তা’আলার ভয়ে বিদীর্ণ হয়ে গেছে। আমি এসব দৃষ্টান্ত মানুষের জন্যে বর্ণনা করি, যাতে তারা চিন্তা-ভাবনা করে।


22  হুওয়াল্লা-হুল্লাযী লাইলা-হা ইল্লা-হুওয়া ‘আ-লিমুল গাইবি ওয়াশশাহা-দাতি হুওয়াররাহমা-নুর রাহীম।

তিনিই আল্লাহ তা’আলা, তিনি ব্যতীত কোন উপাস্য নেই; তিনি দৃশ্য ও অদৃশ্যকে জানেন তিনি পরম দয়ালু, অসীম দাতা।


23   হুওয়াল্লা-হুল্লাযী লাইলা-হা ইল্লা-হুওয়া আলমালিকুল কুদ্দূছুছ ছালা-মুল ম’মিনুল মুহাইমিনুল ‘আঝীঝুল জাব্বা-রুল মুতাকাব্বিরু ছুবহা-নাল্লা-হি আম্মা-ইউশরিকূন।

তিনিই আল্লাহ তিনি ব্যতিত কোন উপাস্য নেই। তিনিই একমাত্র মালিক, পবিত্র, শান্তি ও নিরাপত্তাদাতা, আশ্রয়দাতা, পরাক্রান্ত, প্রতাপান্বিত, মাহাত্নশীল। তারা যাকে অংশীদার করে আল্লাহ তা’ আলা তা থেকে পবিত্র।


24  হুওয়াল্লা-হুল খা-লিকুল বা-রিউল মুছাওবিরু লাহুল আছমাউল হুছনা-; ইউছাব্বিহুলাহূ মা-ফিছ ছামা-ওয়া-তি ওয়াল আরদি ওয়াহুওয়াল আঝীঝুল হাকীম।

তিনিই আল্লাহ তা’আলা, স্রষ্টা, উদ্ভাবক, রূপদাতা, উত্তম নাম সমূহ তাঁরই। নভোমন্ডলে ও ভূমন্ডলে যা কিছু আছে, সবই তাঁর পবিত্রতা ঘোষণা করে। তিনি পরাক্রান্ত প্রজ্ঞাময়।


-------------

সূরা আল হাশর বাংলা অনুবাদ উচ্চারণ - surah hashr bangla anubad uccharon

Tags:

সূরা হাশর,  সূরা আল হাশর,  সূরা আল হাশর বাংলা অনুবাদ,  সূরা আল-হাশর,  সূরা হাশর বাংলা অনুবাদ,  #সূরা আল হাশর,  সূরা হাশরের শেষ ৩ আয়াত,  সূরা,  হাশর,  সূরা আল হাশর বাংলা অর্থসহ,  সূরা হাশরের তিন আয়াত,  সূরা আল হাশরের শেষ তিন আয়াত,  সুরা আল হাশর,  সূরা হাশরের শেষ তিন আয়াত,  আল হাশর,  সূরা হাশরের,  সূরা হাশর (১৫-২৪),  সূরা হাশরের শেষ তিন আয়াত বাংলা উচ্চারণ সহ,  সূরা হাসর,  সূরা হাশর আয়াত ১-২৪,  সূরা আল হাশর বাংলা উচ্চারণ,  সূরা আল হাশর ১৮-২৪,  সূরা আল হাশর বাংলা অনুবাদ সহ,  সূরা আল হাশরের শেষ ৩ আয়াত,  সূরা আল হাশর শেষ তিন আয়াত,  সূরা আল হাশর অনুবাদ,  সূরা আল হাশর এর অনুবাদ,  সূরা আল হাশরের বাংলা অনুবাদ,  surah e al hashr,  সূরা আল হাশরের তিন আয়াত,  সূরা আল হাশরের লাস্ট তিন আয়াত,  সূরা আল হাশর বাংলা উচ্চারণ সহ,  সূরা আল হাশরের,  surah al hashr last 3 ayat bangla,  surah al hashr last 3 verses in bangla,  surah hashr,  surah al hashr,  surah hashr bangla,  surah hashr bangla translation,  surah al hashr bangla translation,  surah hashr last 3 ayat,  surah al-hashr,  surah al hashr bangla,  surah hashr bangla anubad,  surah al hashr in bangla,  surah hashr bangla uccharon,  surah al hashr bangla meaning,  surah hashr full,  surah al hashr bangla translation surah al hashr bangla uccharon সূরা আল হাশর বাংলা উচ্চারণ সহ সূরা আল হাশর বাংলা উচ্চারণ সূরা আল হাশর বাংলা অনুবাদ সহ সূরা আল হাশর বাংলা তরজমা সুরা আল হাশর বাংলা অনুবাদ surah al hashr bangla anubad সূরা আল হাশর বাংলা অনুবাদ surah hashr bangla uccharon surah hashr bangla surah hashr last 3 ayat bangla uccharon surah hashr er ses 3 ayat bangla surah al hashr last 3 ayat bangla surah al hashr last 3 verses in bangla