eid ul adha namaz: ঈদুল আজহা নামাযের বিবরণ ও নিয়ত

ঈদুল আজহা নামাযের বিবরণ ও নিয়ত-eid ul adha 


ঈদুল আজহা নামাযের নিয়ত

উচ্চারণ : নাওয়াইতু আন উছল্লিয়া লিল্লা-হি তাআ-লা- রাকআতাই ছলা-তি ঈদিল আদ্বহা-মাআ ছিত্তাতি তাকবীরাতি ওয়াজিবুল্লা-হি তাআ-লা  ইক্বতাদাইতু বিহা-যাল ইমা-মি, মুতাওয়াজ্জিহান ইলা- জিহাতিল কাবাতিশ শারীফাতি আল্লা-হু আকবার ।

বাংলা নিয়ত : আমি ক্বেবলামুখী হয়ে আল্লাহর উদ্দেশ্যে ঈদুল আজহার দুই রাকআত ওয়াজিব নামায ছয় তাকবীরের সাথে এ ইমামের পিছনে আদায় করছি, আল্লা-হু আকবার।


নিয়ত বেঁধে সুবহানাকা পড়ার পরে ইমাম সাহেব অতিরিক্ত তিনটি তাকবীর বলবেন, মুক্তাদীরাও ইমামের সাথে দুহাত কান পর্যন্ত উঠিয়ে তাকবীর বলবে। এরপর ইমাম সাহেব সূরা কেরাআত পড়ে যথারীতি রুকূ সিজদা করে প্রথম রাকআত শেষ করে দাঁড়িয়ে সূরা কেরাআত শেষ করে পুনরায় তিনটি তাকবীর  বলবেন, মুক্তাদীরাও সাথে সাথে দুহাত তুলে তিন তাকবীর বলবে। ইমাম সাহেব চতুর্থ তাকবীর বলে রুকুতে যাবে। রুকুর পরে সিজদা করে বৈঠকে বসে, তাশাহ্হুদ, দুরুদ ও দোয়া মাসুরা পড়ে নামায শেষ করে দুটি খুত্বা পাঠ করবেন। এরপর সমাগত মুসল্লীদেরকে নিয়ে মুনাজাত করবেন। তারপর মুসল্লিরা ঘরে ফিরে গিয়ে নিজ নিজ কুরবানী করবেন।


কুরবানীর নিয়ত ও দোয়া

উচ্চারণ : আল্লা-হুম্মা মিনকা ওয়া ইলাইকা ইন্না ছলা-তী ওয়া নুসুকী, ওয়া মাহইয়া-ইয়া ওয়া মামা-তী, লিল্লা-হি রব্বিল্ আ-লামীন। লা-শারীকালাহু ওয়া বিযা-লিকা উমিরতু ওয়া আনা আউয়্যালূল মুসলিমীন। আল্লা-হুম্মা তাক্বাব্বাল মিন ফুলান ইবনে ফুলানিন । বিসমিল্লা-হি আল্লা-হু আকবার।

(উল্লেখ্য, ফুলান-এর ক্ষেত্রে যিনি কুরবানি দিবেন তার নাম ও পিতার নাম নিতে হবে।)